বাংলাদেশের প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর জীবনমান উন্নয়ন প্রকল্প ৬ টি আদিপেশা যেমন: কামার, কুমার, নাপিত, মুচি, বাশঁ-বেত পণ্য প্রস্তুতকারী ও কাঁসা-পিতল পণ্য প্রস্তুতকারীদের নিয়ে কাজ করে। এই প্রকল্পের লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য হলো প্রান্তিক পেশাজীবী গোষ্ঠীর জনগণের সাংবিধানিক অধিকার নিশ্চিত করা। উপযুক্ত প্রশিক্ষণ ও আয়বর্ধক কাজে অন্তর্ভুক্তকরণের মাধ্যমে বেকারত্ব দূর করা। উপযুক্ত প্রশিক্ষণ ও আয়বর্ধক কাজের মাধ্যমে দক্ষ জনশক্তি ও তাদের পণ্য রপ্তানি করা । প্রান্তিক জনগোষ্ঠীকে আর্থ-সামাজিক উন্নয়নের মাধ্যমে সামাজিক নিরাপত্তা বেষ্টনীর আওতায় নিয়ে আসা। অর্থনৈতিক সম্পৃক্তির মাধ্যমে সামাজিক মর্যাদা বৃদ্ধি করা এবং পিছিয়ে পড়া জনগোষ্ঠীকে উন্নয়নের স্রোতধারায় সম্পৃক্তকরণ। তাদের পেশার টেকসই উন্নয়নের জন্য দক্ষতা বৃদ্ধিমূলক প্রশিক্ষণ প্রদান। এই প্রকল্পের আওতায় দুই ধরণের প্রশিক্ষণ প্রদান করা হয়ঃ ১। সফটস্কিলস (উদ্যোক্তা প্রশিক্ষণ) ২। এপ্রেন্টেসসীপ প্রশিক্ষণ। সংশোধিত প্রকল্প দলিল অনুযায়ী প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর ২৩৩৪৩ জনকে প্রশিক্ষণ প্রদান করা হবে। ইতোমধ্যে জানুয়ারি ২০২০ পর্যন্ত ২০ টি জেলার ১০২ টি উপজেলা/পৌরসভা ১৭২২৩ জনের প্রশিক্ষণ সম্পন্ন করা হয়েছে।
কেশবপুর উপজেলার ১৭৯০ জন বিভিন্ন প্রান্তিক পেশার মানুষ ইতোমধ্যে জরিপ কর্মসূচির আওতায় এসেছেন এবং অনলাইন তালিকায় অন্তর্ভুক্ত হয়েছেন। যারা পরবর্তীতে প্রশিক্ষণসহ অন্যান্য সরকার কর্তৃক নির্ধারিত অন্যান্য সুবিধার আওতায় আসবেন।
পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নে: মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, এটুআই, বিসিসি, ডিওআইসিটি ও বেসিস